পিংক লবণ বা হিমালয় লবণের উপকারিতা
– পিংক লবণ এলডিএল অর্থাৎ খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়। যদি আপনার কোলেস্টেরলের পরিমাণ বেড়ে যায়, তবে আপনি পিংক লবণ খেতে পারেন। আপনি সাধারণ লবণের পরিবর্তে এটি ব্যবহার করতে পারেন।
– ওজন কমাতে পিংক লবণ খাওয়া যেতে পারে। এজন্য হালকা গরম পানিতে এই লবণ ও লেবুর রস মিশিয়ে নিতে হবে। এটি খেলে ওজন দ্রুত কমে যায়।
– পিংক লবণ ও লেবু খেলে মেটাবলিক রেট ভালো থাকে। এটি পরিপাকতন্ত্রকেও সুস্থ রাখে।
– এ ছাড়াও আপনি রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে পিংক লবণ খেতে পারেন। এটি রক্তচাপের ওপর দারুণ প্রভাব ফেলে।
– স্ট্রেস এবং বিষণ্নতা কমাতে পিংক লবণ খাওয়া যেতে পারে।
– পিংক লবণ শরীরের ব্যথা এবং হাড়ের ব্যথার জন্যও উপকারী।
– প্রতিদিন পিংক লবণ খেলে রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে থাকে। এটি ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য উপকারী।
– অ্যাজমা এবং আর্থ্রাইটিস রোগীদের সাধারণ লবণের পরিবর্তে এই লবণ খাওয়া উচিত। এটি একটি আয়ুর্বেদিক ওষুধের মতো কাজ করে।
– এটি আপনার শরীরে পানির অভাব হতে দেয় না। এটি আপনাকে হাইড্রেটেড রাখে।
– এটি আপনার শক্তি বাড়ায়। কারণ এই লবণে রয়েছে শক্তি বৃদ্ধিকারী খনিজ উপাদান।
– এটি হার্টকেও সুস্থ রাখে। এটি হার্ট অ্যাটাক এবং স্ট্রোকের ঝুঁকিও কমায়।
– পিংক লবণ হাড়কে শক্তিশালী করতে সাহায্য করে। এতে ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেসিয়ামের মতো বেশ কিছু খনিজ উপাদান রয়েছে, যা হাড়ের গঠন ও ঘনত্বের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
পাইকারি ক্ষেত্রে সকলপণ্য মিলে অর্ডার সর্বনিম্ন ৫কেজি হতে হবে।
৫কেজি পার্সেল ঢাকার ভিতরে ও বাহিরে হোম ডেলিভারি চার্জ ১৯০ টাকা।
অর্ডার অথবা যেকোনো প্রয়োজনে কল করুনঃ 01750782525
SABBIR